তামাকজাত পণ্য থেকে প্রাপ্ত রাজস্বের চেয়ে চিকিৎসায় ব্যয় বেশি বলে মন্তব্য করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। তিনি বলেন, ‘সরকার তামাকজাত পণ্যে কোম্পানি থেকে যে পরিমাণ আয় বা রাজস্ব পায়, তার চেয়ে চিকিৎসা খাতে ব্যয় অনেক বেশি।’ আজ বুধবার (১৫ জানুয়ারি) রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে...
বিগত সরকারের সময়ে অনেক জায়গায় প্রকল্প বাস্তবায়ন না করেই অর্থ আত্মসাৎ করা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। সেই আমলে প্রাণিসম্পদে ঘটে যাওয়া আর্থিক দুর্নীতি তদন্ত করে সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত করা হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের অধীনে ড্রাইভার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির আওতাধীন বাংলাদেশ সরকার ও বিশ্বব্যাংকের যৌথ অর্থায়নে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের বাস্তবায়নাধীন প্রাণিসম্পদ ও ডেইরি উন্নয়ন প্রকল্পে অস্থায়ী ভিত্তিতে ১১৫ জনকে নিয়োগ দেওয়া
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) পদে নিয়োগ পেয়েছেন ড. মো. আবু সুফিয়ান। গতকাল মঙ্গলবার এ নিয়োগ দিয়ে আদেশ জারি করেছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়। জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে বলে প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে।
আধুনিক কৃষির নামে সার ও কীটনাশক ব্যবহার করা হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। তিনি বলেন, ‘খাদ্য কেবল খাদ্য নয়, সাধুরা খাদ্যকে শরীর সেবা করা বলে থাকেন। আমরা যদি সুস্থভাবে বেঁচে থাকতে চাই, তাহলে আমাদের পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। কিন্তু খাবারের যে আধুনিক উৎপা
পৃথিবীতে এখনো খাদ্যের জন্য হাহাকার থেমে নেই বলে মন্তব্য করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। তিনি বলেন, পৃথিবীতে এখনো খাদ্যের জন্য হাহাকার থেমে নেই। আমরা রেডিও, টিভি, ইউটিউব চ্যানেল এমনকি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেখতে পাচ্ছি ফিলিস্তিনের গাঁজায় শিশুরা
হাওরে যেমন প্রাণিসম্পদ আছে, ধানও আছে। একটা সময় হাওরে অনেক প্রজাতির ধান ছিল, এখন সেগুলো নেই। এখন হাওরে হাইব্রিড লাগানো হচ্ছে, ফলে এর জন্য কীটনাশক ব্যবহার করে প্রাণিসম্পদ নষ্ট হচ্ছে।
ভারত সংখ্যালঘু নির্যাতনের প্রোপাগান্ডা ছড়িয়ে আমাদের ভয় দেখাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। আজ শনিবার (৭ ডিসেম্বর) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে গণ-আকাঙ্ক্ষা মঞ্চের উদ্যোগে ‘গণ-আকাঙ্ক্ষা, গণ-অভ্যুত্থান প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি এবং বর্তমান পরিস্থিতি পর্যালোচনা’ শীর্ষক
বাংলাদেশের জেলেরা যখন সমুদ্রে মাছ ধরা বন্ধ রাখেন, তখন প্রতিবেশী দেশের জেলেরা ঠিকই মাছ ধরেন। শুধু তা-ই নয়, ভারতীয় জেলেরা বাংলাদেশের সীমানায় অনুপ্রবেশ করে মাছ ধরে নিয়ে যান এ সময়। এতে তাঁরা লাভবান হলেও দেশের জেলেরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হন। বিষয়টি বিবেচনায় রেখে বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরায় বিধিনিষেধ কমানোর উদ
বাংলাদেশকে টুনা মাছ আহরণে সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন মালদ্বীপের হাইকমিশনারের শিউনিন রশীদ। আজ রোববার মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ে উপদেষ্টা ফরিদা আখতারের সঙ্গে তাঁর অফিস কক্ষে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে তিনি এ আশ্বাস দেন। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে এক পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে
মাছের প্রজননে সময় না দিয়ে মানুষ দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। তিনি বলেন, ‘হাওরের মাছ প্রকৃতির দান। প্রকৃতির বিরুদ্ধাচরণ করে মাছের প্রজননের জন্য নির্দিষ্ট সময় না দিয়ে মানুষ ভোক্তা ও আহরণকারী হিসেবে অত্যন্ত দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিচ্ছে।’
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, ‘মানবদেহে ব্যাকটেরিয়া মেরে ফেলতে অনেক সময় অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের ফলে আমাদের শরীরে উপকারী ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস হচ্ছে। তার চেয়ে ভয়ঙ্কর তথ্য হলো- আমরা যে অ্যান্টিবায়োটিক খাচ্ছি
দেশের মৎস্য খাতকে এগিয়ে নিতে ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে ‘সাসটেইনেবল কোস্টাল অ্যান্ড মেরিন ফিশারিজ প্রকল্প’ নামে নিজেদের সবচেয়ে বড় প্রকল্পটি শুরু করে মৎস্য অধিদপ্তর। প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা ব্যয়ের এই প্রকল্পের মেয়াদ বাকি আর সাত মাস। অথচ কাজের অগ্রগতি মাত্র ৬৫ শতাংশ। এই অবস্থায় মেয়াদের শেষ বছরে এসে বড় আ
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের এলডিডিপি প্রকল্পের প্রাণিসম্পদ সম্প্রসারণ কর্মকর্তাদের (এলইও) আউটসোর্সিং মুক্ত করে প্রকল্পের অধীনে নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন কর্মকর্তারা। আজ মঙ্গলবার এ দাবিতে তাঁরা রাজধানীর প্রাণিসম্পদ দপ্তরের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন। কর্মসূচির আয়োজন করে বৈষম্যবিরোধী এলইও পরিষদ।
মহিষের উৎপাদন বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। তিনি বলেছেন, ‘এক সময় কৃষিকাজে প্রাণী হিসেবে মহিষকে বিবেচনা করা হতো আর এখন মহিষের মাংস ও দুধ আমাদের আমিষ ও প্রোটিনের চাহিদা পূরণ করে যাচ্ছে।’
অন্তর্বর্তী সরকারের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, ফকির লালন শাহ ছিলেন বৈষম্যবিরোধী। তিনি (লালন) ১৩৪ বছর আগেই সকল বৈষম্যের বিরুদ্ধে কথা বলে গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার রাতে বাউল সম্রাট ফকির লালন শাহের ১৩৪তম তিরোধান দিবস উপলক্ষ্যে তিন দিনব্যাপী আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, ‘ইলিশ আমাদের সম্পদ। এমন না যে এটা পাওয়া যাচ্ছে না। শুধু দাম বেশি হওয়ার কারণে সাধারণ মানুষ ইলিশ মাছ খেতে পারেন না—এটা বড় ধরনের অন্যায়।’